ডেস্ক নিউজ
ঢাকা-নোয়াখালী রেলপথে চলাচলকারী আন্তঃনগর উপকূল এক্সপ্রেসকে নতুন রূপে হাজির করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে; রঙ বদলেছে কোচের, যুক্ত হয়েছে নতুন সেবা।
আগের ধূসর ও নীল রঙয়ের পরিবর্তে এবার কোচের রঙ করা হয়েছে সাদা ও লাল সবুজের মিশেলে।
সোমবার উপকূল এক্সপ্রেসের নবযাত্রা উদ্বোধন করেন রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন।
ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশনে এ সময় উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী-১ আসনের সাংসদ এইচ এম ইব্রাহিম, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবির ও রেল বিভাগের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার।
রেলমন্ত্রী বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা-নোয়াখালী রুটে জরাজীর্ণ কোচ চলাচল করছে। ওই এলাকার সাধারণ মানুষ ও যাত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের অনুরোধ ছিল উপকূল ট্রেনটি যেন নতুন রেক দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়।
“ওই দাবি পূরণ করতে এই রুটের নতুন সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।”
বাঁশিতে ফু দিয়ে আর লাল পতাকা উড়িয়ে ট্রেন ছাড়ার সংকেত দিয়ে সোমবার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে ঢাকা-নোয়াখালী রেলপথে চলাচলকারী আন্তঃনগর উপকূল এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করেন রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন। ছবি: মাহমুদ জামান অভি
উপকূল এক্সপ্রেসের আগের কোচগুলো জরাজীর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেবাও বাড়ানো হয়েছে।
মন্ত্রী জানান, এই রুটে আগে একটি মাত্র এসি কোচ ছিল। নবযাত্রায় ছয়টি এসি কোচ আর বাকিটি আটটি নন-এসি কোচ থাকছে। ট্রেনটিতে আগে ৭৭২টি আসন থাকলেও বর্তমান সংখ্যা ৭৮৯।
বিদেশ থেকে অল্প দিনের মধ্যে নতুন কোচ আসলে এ রুটে সবার আগে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, অল্প সময়ের মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম ডাবল রেল লাইনের কাজ শেষ হবে।