কভিড-১৯ মোকাবিলায় টেলিমেডিসিন সেবার জন্য কল এসেছে দুই কোটি ৩৬ লাখ। এ সেবা প্রদানে চার হাজার ডাক্তার যুক্ত রয়েছেন। তারা বিনা পয়সায় এ টেলিমেডিসিন সেবা দিয়েছেন। ৩৩৩-সহ সরকারের টেলিমেডিসিন সেবায় এসব কল এসেছে। গতকাল রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘কভিড-১৯-এর স্বাস্থ্য বুলেটিন, ২০২০’-এর মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এ তথ্য জানান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের (বিএমআরসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী। এতে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
করোনাকালে ডিজিটাল সেবার গুরুত্ব তুলে ধরে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ৮০ শতাংশের বেশি করোনা রোগী টেলিমেডিসিন সেবা নিয়েছেন। তিনি বলেন, সরকারের করোনা.গভ.বিডি সাইটে দেড় কোটি ভিজিট হয়েছে। সেখানে করোনা মোকাবিলায় তথ্য নিয়েছেন ভিজিটররা। ফলে বিভ্রান্তিকর তথ্যের প্রচার হয়নি। করোনার তথ্যসেবা নিশ্চিত করতে সব সামাজিক মাধ্যমে প্রচারের কাজ করা হয়েছে। সার্চ ইঞ্জিনে বাংলা ভাষায় তথ্য দেয়া হয়েছে।
পলক বলেন, করোনা ট্রেসারের মাধ্যমে অনেকে উপকার পেয়েছেন। এ অ্যাপটি ডাউনলোড করা হয়েছে আট লাখ বার। এখনও দেড় লাখ মানুষ এটি ব্যবহার করছে।
কভিড-১৯ মোকাবিলায় টেলিমেডিসিন সেবার জন্য কল এসেছে দুই কোটি ৩৬ লাখ। এ সেবা প্রদানে চার হাজার ডাক্তার যুক্ত রয়েছেন। তারা বিনা পয়সায় এ টেলিমেডিসিন সেবা দিয়েছেন। ৩৩৩-সহ সরকারের টেলিমেডিসিন সেবায় এসব কল এসেছে। গতকাল রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘কভিড-১৯-এর স্বাস্থ্য বুলেটিন, ২০২০’-এর মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এ তথ্য জানান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের (বিএমআরসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী। এতে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
করোনাকালে ডিজিটাল সেবার গুরুত্ব তুলে ধরে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ৮০ শতাংশের বেশি করোনা রোগী টেলিমেডিসিন সেবা নিয়েছেন। তিনি বলেন, সরকারের করোনা.গভ.বিডি সাইটে দেড় কোটি ভিজিট হয়েছে। সেখানে করোনা মোকাবিলায় তথ্য নিয়েছেন ভিজিটররা। ফলে বিভ্রান্তিকর তথ্যের প্রচার হয়নি। করোনার তথ্যসেবা নিশ্চিত করতে সব সামাজিক মাধ্যমে প্রচারের কাজ করা হয়েছে। সার্চ ইঞ্জিনে বাংলা ভাষায় তথ্য দেয়া হয়েছে।
পলক বলেন, করোনা ট্রেসারের মাধ্যমে অনেকে উপকার পেয়েছেন। এ অ্যাপটি ডাউনলোড করা হয়েছে আট লাখ বার। এখনও দেড় লাখ মানুষ এটি ব্যবহার করছে।