নিজস্ব প্রতিবেদক:
নাটোরের নলডাঙ্গার বারনই নদীতে পাট জাগ দেওয়ার কারনে দূর্ষণে পানিতে অক্সিজেন ঘাটতির কারনে বিভিন্ন দেশিও প্রজাতির মাছ মরে ভেসে উঠছে। সোমবার সকালে বারনই নদীদুই পাড়ে হাজার হাজার মানুষ উৎসব করে এসব বিভিন্ন দেশিও প্রজাতির আধা মরা ও মরা মাছ ধরে নিয়ে যাচ্ছেন। দুই সপ্তাহ আগেও নদীর ১৫ কেজি থেকে ২০ ওজনের বোয়াল, রই, কাতল, আইড়, চিতল,কালবাইচ,পুটি,টেংড়া সহ বিভিন্ন ধরনের মাছ মরে ভেসে উঠেছিল।
স্থানীয়দের অভিযোগ গনহারে নদীতে পাট জাগ দেওয়ায় দূর্ষণে পানিতে অক্সিজেন ঘাটতির কারনে মাছগুলো মরে ভেসে উঠছে। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, সোমবার সকালে উপজেলার শ্যামনগর, হাফানিয়া, পাটুল,আচড়াখালি,কালিগঞ্জ এলাকা সহ কয়েক কিলোমিটার জুড়ে বারনই নদীতে ছোট বড় দেশিও বিভিন্ন প্রজাতির মাছ মরে ভেসে উঠে। ভেসে উঠা এসব মাছ ধরতে হাজার হাজার মানুষ নদীর দুই পাড়ে নেমে উৎসব করে মাছগুলো ধরে নিয়েছেন।
এর আগে গত ২৩ জুলাই রাতে মাছগুলো এই ভাবে মরে ভেসে উঠে। স্থানীয়দের অভিয়োগ খাল বিল ও ডোবা নালায় পানি না থাকায় বারনই নদীতে গনহারে পাট জাগ দেওয়ায় দূর্ষণে পানিতে অক্সিজেন ঘাটতির কারনে মাছগুলো মরে ভেসে উঠছে।এতে মাছের প্রজনন বৃদ্ধির জন্য বারনই নদীর ৬টি মাছের অভয়া শ্রমের মা মাছ হুমকির মুখে পড়েছে। শ্যামনগর গ্রামের সন্তোস কুমার বলেন, সকালে গোসলে গিয়ে আমি বারনই নদী থেকে ৪ থেকে ৫ কেজি ছোট বড় মাছ ধরেছি। আমার মত কয়েক কিলোমিটার এলাকাজুরে হাজার হাজার মানুষ উৎসব ‘করে মাছ ধরেছে। সাইফুল ইসলাম বলেন,আমি বাঁশভাগ এলাকায় দেখি বারনই নদীর দুই পাড়ে শত শত মানুষমাছ ধরছে।নদীতে পাট জাগ দেওয়ায় পানিতে গ্যাস হওয়ায়মাছগুলো মরে ভেসে উঠেছে।তিনি আরোও বলেন,্এর আগেএকইভাবে ১০ থেকে ১৫ কেজি ওজনের মা মাছ মরে ভেসে উঠেছিল। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবুল কামাল আজাদ বলেন,নদীতে পানিদূষণে মাছ মরে ভেসে উঠছে এ ঘটনা আমাকে কেউ। জানায়নি।উন্মুক্ত নদীতে পাট জাগের কারনে পানি দূষণে অ´িসিজেনঘাটতির কারনে মাছ মরে ভেসে উঠছে।এক্ষেত্রে আমরা নদীর মাছরক্ষায় সকল কে সচেতন করে নদীতে পাট জাগ দেওয়া থেকে বিরতথাকার পরামর্শ দেওয়া হবে।এটা না করা হলে নদীর দেশিও প্রজাতিরমাছ বিলুপ্তি হবে।আমি উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকেনির্দেশনা দিবে।