নাটোর প্রতিনিধি
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, পরিসংখ্যান থেকে জেনেছি সারা বছরে নতুন দায়ের করা মামালার ৭৬/৭৮ শতাংশ শেষ করতে পারেনা। বিচারকেরা তাদের সাধ্য মতো চেষ্ঠা করে, কেউ কিন্তু অবহেলা করে বসে থাকেনা। সামজিক ভাবে আমরা যদি সচেতনতা বাড়াই তাহলে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে মামলা হবে না। তাহলে মামলা দিন দিন কমে যাবে। বিচার প্রার্থীরা আদালতে হাজিরা শেষে বিশ্রামাগামে আসবেন। বিচারপ্রার্থীদের বসার ব্যবস্থাসহ ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার, পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা টয়লেট ও গ্রোসারি দোকান ব্যবস্থা রয়েছে। তিনি আজ মঙ্গলবার সকালে নাটোর জেলা ও দায়রা জজ আদালত চত্তরে বিচারপ্রার্থীদের জন্য সাড়ে ৪৭ লাখ টাকা ব্যায়ে বিশ্রামাগার ভবন ন্যায়কুঞ্জ’র উদ্বোধন শেষে এসব কথা বলেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক অম্লান কুসুম জিষ্ণুসহ আদালতের বিচারক ও জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনসহ আইনজীবীরা। উদ্বোধন শেষে বিচারপ্রতি আদালত চত্তরে দুটি গাছের চারা রোপন করেন।