ডেস্ক নিউজ
স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে সরকার আগামী বছর থেকে ‘মুক্তিযুদ্ধ পদক’ প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইতোমধ্যে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত নীতিমালার খসড়া প্রস্তুত করেছে। সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয়ের এক সভায় খসড়া নীতিমালা পর্যালোচনা করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধ পদক নীতিমালার খসড়া পর্যালোচনা করতে গত ২১ মার্চ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ। সভায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘মাদার অব হিউমিনিটি’ পদক, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জাতীয় পুরস্কার/পদক সংক্রান্ত নির্দেশাবলি এবং স্বাধীনতা পুরস্কার সংক্রান্ত নির্দেশাবলির বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করা হয়। এছাড়া সভায় পদকপ্রাপ্তির যোগ্যতা/অযোগ্যতা, পদক সংখ্যা, পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ ও সংস্থা/প্রতিষ্ঠানকে পদক প্রদানের বিষয়াদি, পদক প্রদান কর্মসূচির ব্যয়, মনোনয়ন ও মনোনয়ন বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা হয়।
সূত্র জানায়, খসড়া নীতিমালা অনুমোদন হওয়ার পর নীতিগত অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করা হবে। মন্ত্রিসভার অনুমোদন সাপেক্ষে আগামী বছর থেকে জাতীয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধ পদক দেওয়া হবে।