নিজস্ব প্রতিবেদক:
যৌতুকরে জন্য নাটোররে নলডাঙ্গায় সুমি আক্তার পারভীন নামের ৯ মাসের এক অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধুকে শ্বাসরোধ করে পরকিল্পতিভাবে হত্যা করা হয়ছে। এ ঘটনার অভিযোগে স্বামী মনির মন্ডল ও গৃহবধূর শ্বাশুড়ী মাছুড়া বেগমকে গ্রেফতার করছেে পুলশি। গত সোমবার বিকাল ৪টার দিককে উপজেললার ব্রহ্মপুর সরকারপাড়ায় এ ঘটনা ঘট। মঙ্গলবার রাতে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর বাবা শহিদুল ইসলাম যৌতুকরে জন্য শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেছে। জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত স্বামী মনির মন্ডল ও গৃহবধূর শ্বাশুড়ী মাছুড়া বেগম হত্যার কথা পুলশিরে কাছে স্বীকার করছে।বুধবার স্বামী মনির মন্ডল ও শ্বাশুড়ী মাছুরা বগেম কে স্বীকারোক্তমিূলক জবানবন্দি রেকর্ডের জন্য আদালতে পাঠানো হয়েছে। নিহত সুমি আক্তার পারভীন (১৮) ওই গ্রামের সাইফুল মন্ডলের ছেলে মনির মন্ডল ।
নলডাঙ্গা থানা পুলিশ ও নিহত গৃহবধূর পরবিার সূত্রে জানা যায়,উপজলোর ব্রহ্মপুর সরকার পাড়া গ্রামের সাইফুলের ছেলের সাথে এক বছর তিন মাস আগে উপজেলার তেঘরয়িা গ্রামের শহিদুল ইসলামের মেয়ে সুমি আক্তারেে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের এক ভরি সোনার গহনা দিততে চাপ দিয়ে সুমির উপর নির্যাতন চালায়। গত সোমবার স্বামী মনির মন্ডল ছুটিতে ঢাকা থেকে বাড়ি আসে। বাড়ি এসইে আবারো যৌতুকের এক ভরি সোনার গহনা জন্য নির্যাতন শুরু করে।সুমিকে পাশবকি নির্যাতন করে এক র্পযায়ে গলায় ওড়না পেচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে গলায় রশি দিয়ে ঝুলিয়ে রেখে অত্মহত্যা বলে প্রচার করে । এ ঘটনার রাতেই গৃহবধূর স্বামী মনরি মন্ডল ও শ্বাশুড়ী মাছুড়া বেগমকে গ্রেফতার করে পুলিশ। নিহত গৃহবধূর বাবা শহিদুল ইসলাম বলনে,আমার মেয়ে কে যৌতুকের জন্য নির্যাতন করতো। আমি দরিদ্র হওয়ায় যৌতুকের এক ভরি ওজনের সোনার গহনা দিতর পারেনি বলে আমার মেয়েকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।আমি এর উপযুক্ত বিচার দাবী করছি।
নলডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত র্কমর্কতা শফিকুল ইসলাম বলেন,প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মা ও ছেলে মিলে যৌতুকের জন্য সুমি আক্তারকে গলায় ওড়না পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার কথা স্বীকার করছে। মঙ্গলবার রাতে স্বামী মনির মন্ডল ও গৃহবধূর শ্বাশুড়ী মাছুড়া বেগমকে আসামী করে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর বাবা শহিদুল ইসলাম যৌতুকের জন্য শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। বুধবার তাদের স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি রেকর্ড করার জন্য আদালতে পাঠানো হয়েছে।